Uncategorized

কম্পিউটার সায়েন্স টেকনোলজি

কম্পিউটার সায়েন্স টেকনোলজি তথ্য প্রযুক্তি বর্তমান বিশ্বকে গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করেছে। আধুনিক এই যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমাদের জীবন যাপনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট। এই পরিবর্তনশীল সময়ের সাথে এগিয়ে যাবার প্রত্যয় নিয়ে এল কম্পিউটার প্রযুক্তি। প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে নিজেকে আত্বনির্ভরশীল ব্যক্তি হিসাবে গুড়ে তুলতে হলে কম্পিউটার সায়েন্স টেকনোলজি পড়ার বিকল্প কিছু হতে পারে না। একমাত্র কম্পিউটার টেকনোলজিই পারে বহুমুখি কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ হিসাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে কম্পিউটার টেকনোলজি অপরিহার্য। ২০১১ সালে প্রতিটি কোর্সে কম্পিউটার বাধ্যতামুলক করা হয়েছে। সমস্ত- সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহে ই-গভর্নেস চালু করতে যাচ্ছে, সেহেতু অনুমান করা যাচ্ছে যে, কম্পিউটার টেকনোলজি কর্মসংস্থানের ব্যাপ্তি কত বিশাল হতে পারে। ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি আপনাকে সামিল করবে এই কম্পিউটার প্রযুক্তিবিদদের প্রথম সারিতে। এই কম্পিউটার ডিপ্লোমা ডিগ্রী হবে অবারিত কম্পিউটার সম্পর্কীত কর্ম ক্ষেত্রে প্রবেশের আপনার প্রথম চাবিকাঠি। ভর্তির যোগ্যতা SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র দেশে বিদেশ Computer Software Company গুলোতে Assistant Programmer পদে চাকুরীর সুযোগ আছে। সরকারী বেসরকারী প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের Hardware Engineering and Assistant Networking Administrator পদে প্রচুর চাকুরীর সম্ভাবনা আছে। বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী ব্যাংক গুলোতে Maintenance and IT Officer পদে চাকুরীর সুযোগ আছে। বিভিন্ন Print Media and Electronics Media তে Graphics Designer, Hardware Engineering, Animation Programmer and Network Engineering পদে প্রচুর চাকুরীরর সুযোগ আছে। বর্তমানে যে কোন মোবাইল কোম্পানি ও ওয়ার্লেস কোম্পানিতে প্রচুর চাকুরীর সুযোগ রয়েছে। ও বেসরকারী পলিটেকনিক গুলোতে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর পদে ও ভকেশনাল ইনস্টিটিউট গুলোতে ইন্সট্রাক্টর পদে অসংখ্য চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।

কম্পিউটার সায়েন্স টেকনোলজি Read More »

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কেন পড়বেন?

প্রকৌশল বা ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে মানুষের সমস্যাবলী সমাধান এবং জীবনকে সহজ করার জন্য বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞানের প্রয়োগ। প্রকৌশলীগণ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গণিত এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রয়োগ করবার জন্য তাঁদের কল্পনাশক্তি, বিচারক্ষমতা এবং যুক্তিপ্রয়োগক্ষমতা ব্যবহার করেন। এর ফলাফল হচ্ছে উন্নততর নিত্যপ্রয়োজনীয় বস্তু ও নিত্যব্যবহার্য কর্মপদ্ধতির আবির্ভাব যেটি প্রতিদিনের জীবনকে সহজ করে দেয়। বিশ্বের যে সব দেশ কারিগরি শিক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে সেই সব দেশ তত বেশি অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে। উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের উন্নয়নের কর্মধারা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, দেশের সকল শ্রেণির শিক্ষিত জনগোষ্ঠি সমন্বিত অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখলেও এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে কারিগরি শিক্ষা। বিশেষ করে মধ্যমস্তরের কারিগরি শিক্ষা। অর্থাৎ অর্থনৈতিক উন্নয়নের এটি সরাসরি কারিগরি ও দক্ষ জনশক্তি ব্যবহারের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনগোষ্ঠির সম্পৃক্ততার হারের উপর গড় বাৎসরিক মাথাপিছু আর্ন নিবিড়ভাবে নির্ভরশীল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কারিগরি শিক্ষার প্রতি গুরুত্বারোপ করায় আজ তারা উন্নত বিশ্বের কাতারে অবস্থান নিশ্চিত করেছে। বিশ্বায়নের এই যুগে ইন্ডাস্ট্রির সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। আর এ কারণে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার গুরুত্ব।নিশ্চিত কর্মসংস্থানের একমাত্র এবং পরিক্ষিত মাধ্যম হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা। সারা বিশ্বে জেনারেল শিক্ষার চেয়ে কারিগরি শিক্ষা বেশ জনপ্রিয় এবং মর্যাদাপূর্ণ। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সেমিস্টার পদ্ধতিতে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কেননা এ কোর্স সম্পন্ন করে সরকারি চাকরিতে ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করা যায়। সরকারি-বেসরকারি চাকরির পাশাপাশি বৈদেশিক কর্মসংস্থানেরও রয়েছে যথেষ্ট সুযোগ। আর কেউ উচ্চতর ডিগ্রি নিতে চাইলে সে সুযোগতো রয়েছেই।ডিপ্লোমা পাশ করার পর B.Sc ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ ছাড়াও ২ বছরের A.M.I.E পরীক্ষার মাধ্যমে B.Sc ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ।ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর মর্যাদাপূর্ণ চাকরি অথবা পছন্দমত ব্যবসা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।ডিপ্লোমা কোর্সের সার্টিফিকেট সারা বিশ্বে স্বীকৃত।সেশনজট মুক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কেন পড়বেন? Read More »

0

Scroll to Top
×

আসসালামু আলাইকুম, জামালপুর কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজিতে আপনাকে স্বাগতম।

 

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য জানতে আমাদের মেসেজ করুন।

ডিপ্লোমা সম্পর্কিত কিছু সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তর জানুন        

× মেসেজ করুন