সিভিল টেকনোলজি
সিভিল টেকনোলজি পৃথিবীতে উন্নত রাষ্ট্রগুলো ক্রমেই উন্নত হচ্ছে এবং উন্নয়নশীর রাষ্ট্রগুলো উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। রাষ্ট্র উন্নয়ন বলতে বুঝায় সে দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো, যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নয়ন এব ইমারতগুলোর উন্নয়ন। ভূ-খন্ড নির্দিষ্ট কিন’ জনসংখ্যা অপরিকল্পিতভাবে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এই নির্দিষ্ট ভূ-খন্ডে জন-জীবনের জন্য মৌলিক চাহিদাগুলো যেমন: খাদ্য,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ইত্যাদির চাহিদা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে বেকারত্ব। তাই মৌলিক চাহিদা পূরণের সাথে সাথে বেকারত্ব দূরীকরণের ব্যবস্থাও গ্রহণ করতে হবে। সুনিয়ন্ত্রিত ও সুপরিকল্পিতভাবে নগর বাস-বায়ন, বহুতল ভবন, উন্নত সড়ক পথ, রেলপথ, ব্রীজ, কালভার্ট, বিমানবন্দর ইত্যাদি নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন বিকল্প নাই। ভর্তির যোগ্যতা SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.০০ পেয়ে উত্তীর্ণ। যেকোন সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে। HSC (ভোকেশনাল) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে শূন্য আসনে ৪র্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র দেশের বৃহত্তম সরকারি প্রতিষ্ঠান যেমন: Roads and Highway Department (HRD), Public Works Department(PWD), Public Health Engineering Department(PHED), LGED ইত্যাদিতে Sub Assistant Engineer পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। RAJUK, Bangladesh Railway. দেশের বৃহত্তর অন্যান্য সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যেমন: Water Development Board (WDB), Power Development Board (PDB), DESCO, DPDC, PGCB, WASA, City Corporation ইত্যাদিতে Sub Assistant Engineer পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। Telecommunication Section, Ministry of Defense, BIWTA, House Building Finance Corporation, বাংলাদেশ ইস্পাত প্রকৌশলী করপোরেশন। দেশের পৌরসভাগুলোতে Sub Assistant Engineer হিসেবে কর্মক্ষেত্র রয়েছে। দেশের বিভিন্নReal Estate and Development Company Sector গুলোতে Sub Assistant Engineer, Deputy Project Engineer, Project Engineer, Project In Charge হিসেবে কর্মক্ষেত্র রয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক গুলোতে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে অসংখ্যা চাকরির সুযোগ রয়েছে। নিজস্ব আত্বকর্ম সংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে সে নিজের ও অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে।